Follow Our Facebook Page For Latest Updates Thankyou

কলেজের একটি ছাত্র-Horror Night

Advertisement

Responsive Advertisement

কলেজের একটি ছাত্র-Horror Night

কলেজের একটি ছাত্র

কলেজের একটি ছাত্র, নাম সুবিন, অনেক সময় ধরে নাইট লাইফ চালানোর জন্য জাগানো থাকে। একদিন তিনি নাইট লাইফ করতে গেলেন এবং সেখানে অনেক সুন্দর একটি মেয়ে দেখেন। সুবিন একটি দুর্দান্ত ভাবে মেয়ের দিকে তাকিয়ে দাঁড়িয়ে আছে।

মেয়ে তার পাশে আসলে সেই প্রকৃত নয় বরং ভুত। সুবিন অন্যদিকে তাকিয়ে দেখতে পারেন না। তিনি সেখান থেকে ফিরে আসেন এবং মেয়ের কথা শুনানোর সময় তিনি শুধুমাত্র দেহ নয় বরং মনেও ব্যথা বেশি হয়।

পরদিন সুবিন আর নাইট লাইফ করতে গিয়ে মেয়েটি আবার দেখলেন। সেই মোহনী মেয়ে আবার তাকিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। তখন সুবিন আবার মনে করে যে তিনি শায়তানের মোহায় পড়েছেন কিন্তু কিছু না বলে মেয়ের পাশে গিয়ে দাঁড়িয়ে থাকেন.এ সময় মেয়ে কথা বলে। "তোমার চোখে আমার সাথে কী হচ্ছে?" সুবিন ভয় পেয়ে উত্তর দিতে না পারেন। সেই মোহনী মেয়ে তাকে হাসি দিয়ে বলল, "তুমি আমার সাথে চলে আসো। তোমার কাছে আমার সাথে কিছু নেই।"

সুবিন সেই মেয়ের পাশে চলে গেলেন এবং তিনি মেয়ের সাথে একটি পুরাতন বড় বাড়িতে পড়ে যায়। তখন মেয়ে সুবিনের কাছে আসে এবং বলে, "এখন আমরা শুরু করবো। তুমি এখন হঠাৎ আমার জানতে পারবে যখন আমি তোমাকে আমার জন্য যা চাই।"

সুবিন ভয় পেয়ে থাকতে পারেন না এবং মেয়ের বিষয়ে ভরসা করে সে তার প্রত্যেকটি আদেশ পালন করে যায়। তারপর মেয়ে সেই বড় বাড়ির পিছনে একটি ককসে পড়ে যায় এবং তার নাক থেকে লাল রঙের ঘন ঘন কুঁচকুঁচে খুঁজে পাওয়া যায়।
সুবিন মেয়ের কাছে আসে এবং তার জন্য কিছু আবেদন করে। তখন মেয়ে তাকে বলে, "তুমি জানো কি? আমি তোমার সাথে একটি খুব সুন্দর খেলা খেলতে চাই। তুমি একটি চোখ বন্ধ করে দাঁড়ালে আমি তোমাকে পেতাম এবং তুমি যেকোনো কিছু চাইলে পেতাম।"

সুবিন ভয়ে পড়ে এবং নিজেকে একটি ককসে পেটে নিয়ে বসে যায়। মেয়ে তাকে পুনরায় সমস্যাটি বলে দেয় এবং সেই সমস্যাটি সমাধান করতে পারেন তবে শর্ত হল সে তার পাশে থাকবে। সুবিন আর আগে থেকেই ভয়ে পড়ে থাকে এবং তার হাঁটু দড়িয়ে পড়ে।

তখন মেয়ে তার কাছে আসে এবং তার নাকের শ্বাস টিপে আগুন উঠে আসে। একটি আবেগ মুক্ত চোখে সে সুবিনের দিকে তাকিয়ে বলে, "তোমার বাঁশ চুরি করে নিয়ে আসি। তুমি তা ফিরিয়ে দেও না হলে আমি 
তখন মেয়ে উঠে যায় এবং ঘরের ভেতরে নিয়ে যায় সুবিনের বাঁশ। সে এটি ফিরিয়ে দেয় এবং তাকে বলে দেয়, "একটু দেখার মতো না। আমি প্রথমেই যে একটি সুপারন্য খেলা খেলছি, তা শেষ করে না হলে আমি তোমাকে আর সাহায্য করব না।"

মেয়ে কথাটি শোনার পর ভয় পেয়ে পিছনে ফিরে যায়। কিছুক্ষণ পরে সে স্বয়ংক্রিয়ভাবে একটি খেলা চালু করে যা একটি লাইট স্যাবার দিয়ে খেলা হয়। সে খেলা দেখতে হল যে একটি সামান্য মৃত শরীর বিদ্যুত দ্বারা চলিত হয়। মেয়ে একটি স্পন্দন শুনতে পায় এবং খেলাটি শেষ হয়।

এরপর মেয়ে আবার সুবিনের কাছে ফিরে আসে এবং তাকে বলে দেয়, "খেলাটি শেষ হয়ে গেল। আবার আমার সমস্যা আছে।" সুবিন ভয়ে পড়ে এবং তাকে বলে দেয়, "সেই বক্সটি খুলো

মেয়েটি কিছুক্ষণ ধরে ভয়ে পড়ে এবং বক্সটি না খুললেও সে সেই রাতে ঘুম ভুলে যায়। সে দুটি চোখ বন্ধ করে ঘুম থেকে উঠে যখন একটি ছদ্মবেশে লিপ্ত মানুষ তার পাশে দাঁড়িয়ে থাকে। মেয়ে উঠে থাকতে না পারে এবং সে পুরোটাই ভাবতে পারে যে সে মরতে যাচ্ছে।

লিপ্ত মানুষটি তার কাছে আসে এবং কথা বলতে শুরু করে, "তোমাকে একটি দুষ্ট শব্দ বলা হলো। তোমাকে একটি বিদ্যুত চুমু দেওয়া হবে যাতে তুমি আমার থেকে মুক্ত হতে পারো।"

মেয়ে বিস্মিত হয়ে থাকে এবং তাকে কথা বলতে না পারে। লিপ্ত মানুষটি ফিরে যায় এবং একটি বিদ্যুত চুমু দেয়। মেয়েটি পরদিন জেনে যায় যে তার খুনি সুবিন ছিলেন এবং সে দুটি শব্দটি ছিলেন পরম দুষ্ট।
তারপর থেকে মেয়ে সবচেয়ে নিকটবর্তী পুলিশ থানায় গিয়ে ঘটনাটি জানিয়ে দেয়। তারা সুবিনকে গ্রেফতার করে এবং সেই বক্সটি পুনরায় চালু করে দেখতে পান। একটি আঘাত হয় এবং সেই মৃত্যুপদ মহিলাটি পুনর্বিবরণ করে এবং সত্যি ঘটনার আলোকে সুবিন সাজানো হয়।

এখন মেয়েটি সেই রাতের ঘটনার স্মৃতি থেকে পরিত্রাণ পান না। তার কাছে মনে হয় যে সে সত্যিই মারাত্মক সম্পদ আর ব্যক্তি হয়নি, বরং একটি অদ্ভুত ঘটনা ঘটেছিল যা তার জীবনে স্থায়ী ভাবে আকার নিয়েছে।

পরদিন থেকে তার জীবনে কিছুটা পরিবর্তন হয়ে যায়। সে এখন ভয়াবহ ঘটনাদের প্রতি আরও সতর্ক হয়। সে অনেক সময় রাতে উঠে যায় এবং সেই রাতে পুনরায় সেই ঘটনার স্মৃতি থেকে মুক্তি পেতে চেষ্টা করে।
কিছুদিন পর সে তার পরিবার এবং স্কুলের বন্ধুদের কাছে সত্যিকারের ঘটনার কথা বলে দেয়। কিছু মানুষ তার কথার প্রতি বিশ্বাস করে না কিন্তু কয়েকটি মানুষ সেই রাতের কাহিনীটি মনে রেখে সতর্ক হয়ে থাকে।

কিছু দিন পর তার বন্ধুরা সবাই একটি রাত্রি একটি ভূতের দিকে গিয়ে চাইতে শুরু করে। তাদের অভিমান দেখে সে একটি রাত্রি তাদের সঙ্গে যায় এবং সবাই সেই বিনোদন করতে ভূতের দিকে প্রচেষ্টা করে।

কিছুক্ষণ পর সবাই একটি কথা শুনে বেদনার সাথে ছেড়ে যায়। সে কথা হলো, "যে কেউ সেই বিনোদন করতে না চাইলে ভূত তার জন্য কী করবে?" এই কথাটি সে তার জীবনের সবচেয়ে বড় শিক্ষা হিসাবে মনে রেখে। তার পর থেকে সে ভূতের খাতিরে না হয়ে নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে শুরু করে।


Post a Comment

0 Comments

Loading...
Conversation opened. 1 unread message. Skip to content Using Gmail with screen readers 1 of 5,967 web edit sk Inbox Netbuzz Official Attachments 9:40 PM (2 hours ago) to me 5 Attachments • Scanned by Gmail

Follow our Facebook Page for More Updates FOLLOW NOW

X
email-signup-form-Image

Subscribe

Horror Night for Latest Updates